আজ ৫ নভেম্বর ২২ বেলা ১ টায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ড এ একটি পুকুর ভরাট এর খবর পেয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার  জ্যোতি বিকাশ চন্দ্র ও মনিজা খাতুন এসি(ল্যান্ড) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সদর শরীয়তপুর। পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ড এ একটি পুকুর অবৈধভাবে ভরাট এর কাজ শুরু করে বালু ব্যবসায়ীগণ। উপজেলা নির্বাহী অফিসার পালং থানা পুলিশের সহযোগিতায় অভিযানে হাতে নাতে আটক করেন। পরিবেশ ও প্রতিবেশ এর ক্ষতি সাধন করে পূর্বানুমোদন না নিয়ে পুকুর ভরাট করার অপরাধে অপরাধীকে পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ (সংশোধিত,২০১০) এর ৬(ঙ) ধারা লঙ্ঘনে এবং একই আইনের ১৫(১) ধারার টেবিল ক্রমিক নং ৮ অনুযায়ী পন্চাশ হাজার টাকা অর্থদণ্ড এবং ড্রেজার মালিককে একই আইনে পৃথক মামলায় ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। উপস্থিত পুকুর মালিককে সতর্ক করা হয় ভবিষ্যতে এধরনের অপরাধ না করার জন্য করলে আইনত কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটগণ বলেন জলাধার রক্ষায় অভিযান অব্যাহত থাকবে।এসময় সহকারি পরিচালক জনাব রাসেল আহমেদ পরিবেশ অধিদপ্তর শরীয়তপুর উপস্থিত ছিলেন। অফিসার পালং থানা পুলিশের সহযোগিতায় অভিযানে হাতে নাতে আটক করেন। পরিবেশ ও প্রতিবেশ এর ক্ষতি সাধন করে পূর্বানুমোদন না নিয়ে পুকুর ভরাট করার অপরাধে অপরাধীকে পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ (সংশোধিত,২০১০) এর ৬(ঙ) ধারা লঙ্ঘনে এবং একই আইনের ১৫(১) ধারার টেবিল ক্রমিক নং ৮ অনুযায়ী পন্চাশ হাজার টাকা অর্থদণ্ড এবং ড্রেজার মালিককে একই আইনে পৃথক মামলায় ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। উপস্থিত পুকুর মালিককে সতর্ক করা হয় ভবিষ্যতে এধরনের অপরাধ না করার জন্য করলে আইনত কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটগণ বলেন জলাধার রক্ষায় অভিযান অব্যাহত থাকবে।এসময় সহকারি পরিচালক জনাব রাসেল আহমেদ পরিবেশ অধিদপ্তর শরীয়তপুর উপস্থিত ছিলেন।